শ্রী শ্রী লক্ষ্মী দেবীর পাঁচালী PDF | Laxmi Panchali PDF in Bengali শ্রী শ্রী লক্ষী দেবীর প্রণাম মন্ত্র, শ্রী শ্রী লক্ষী দেবীর অষ্টোত্তর শতনাম, শ্রী শ্রী লক্ষী দেবীর, শ্রী শ্রী লক্ষী দেবীর ধ্যান মন্ত্র, শ্রী শ্রী লক্ষী দেবীর পুষ্পাঞ্জলি মন্ত্র।
PDF Name | শ্রী শ্রী লক্ষ্মী দেবীর পাঁচালী PDF |
No. of Pages | 2 |
PDF Size | 92 kb |
Language | Bengali |
Tags | Laxmi Puja |
PDF Category | Religion & Spirituality |
Published/Updated | March 7, 2022 |
Source / Credits | banglapdf.in |
Uploaded By | MyPdf |
DOWNLOAD শ্রী শ্রী লক্ষ্মী দেবীর পাঁচালী PDF
আপনি কি শ্রী শ্রী লক্ষ্মী দেবীর পাঁচালী PDF খুঁজছেন? তাহলে আপনি সঠিক স্থানে এসেছেন। এখানে আপনি শ্রী শ্রী লক্ষী দেবীর প্রণাম মন্ত্র, শ্রী শ্রী লক্ষী দেবীর অষ্টোত্তর শতনাম, শ্রী শ্রী লক্ষী দেবীর, শ্রী শ্রী লক্ষী দেবীর ধ্যান মন্ত্র, শ্রী শ্রী লক্ষী দেবীর পুষ্পাঞ্জলি মন্ত্র। সম্পর্কিত সমস্ত কিছু তথ্য এক ক্লিকেই পেয়ে যাবেন।
DOWNLOAD: সত্যনারায়ণ পূজা পদ্ধতি PDF
শ্রী শ্রী লক্ষ্মী দেবীর পূজার নিয়ম
প্রতি বৃহস্পতিবারে তিথি ও নক্ষত্রের বাধা ছাড়াই লক্ষি পূজা করা যায়। পূজাস্থান পরিষ্কার করে সেখানে আলাপন দিয়ে মাটিতে কিছু ধান দিয়ে ঘট বসবেন। ঘটে সিঁদুর দিয়ে একটি আম্রপল্লব এবং ঘটির উপর একটি শশীষ ডাব দিবেন। লক্ষ্মীদেবীর প্রতিমা বা চিত্রের উপর একটি মালা দিবেন।
শ্রী শ্রী লক্ষী দেবীর ধ্যান মন্ত্র
পাশাক্ষমালিকম্ভোজ শ্রীনিভির্যাস্য সোম্যয়োঃ ।
পদ্মাসনস্থাং ধ্যায়েচ শ্রীয়ং ত্রৈলোক্য মাতরম্ ।।
গৌরবর্ণাং সুরূপাঞ্চ সর্বালঙ্কার ভুষিতাম্ ।।
রৌক্মপদ্মব্যগ্রকরাং বরদাং দক্ষিণেন তু ।।
শ্রী শ্রী লক্ষী দেবীর পুষ্পাঞ্জলি মন্ত্র
ওঁ নমস্তে সর্বদেবানাং বরদাসি হরিপ্রিয়ে।
যা গতিস্ত্বৎ প্রপন্নানাং সা মে ভুয়াভুয়াত্বদর্চ্চনাৎ ।
শ্রী শ্রী লক্ষী দেবীর প্রণাম মন্ত্র
ওঁ বিশ্বরূপস্য ভার্য্যাসি পদ্মে পদ্মালয়ে শুভে।
সর্ব্বতঃ পাহি মাং দেবি মহালক্ষী নমোহস্তুতে।।
শ্রী শ্রী লক্ষ্মী দেবীর পূজার উপকরণ
- সিঁদুর
- আম্রপল্লব
- ডাব
- গোটা পান ও সুপারি
- প্রদীপ
- ধুপ বা ধূপকাঠি
- সাদা চন্দন
- ফুল
- বেলপাতা
- ফুলমালা
- দূর্বা
- আতপ চাল
- ফল
- দধি ইত্যাদি।
DOWNLOAD – সত্যনারায়ণ পূজা পাঁচালী pdf
শ্রী শ্রী লক্ষ্মী দেবীর পাঁচালী PDF
গদাধর নামে এক ছিল যে ব্রাহ্মণ।
ভিক্ষাবৃত্তি করি করে সংসার পালন।।
অযাচিত ভাবে দ্বিজ কিছু নাহি চায়।
নিত্য যাহা আনে তাই মহানন্দে খায় ।।
সততা দেখিয়া নৃপ ডাকিল তাহারে।
জমি কিছু দান করে সেই ব্রাহ্মণেরে ।।
রাজার দানেতে দ্বিজ আনন্দিত হইল।
সে জমিতে দ্বিজবর তিল বুনে দিল ।।
তিল হ’তে তিলগাছ ক্রমে বাহিরিল।
পরে ফুলে ফুলে গাছ ভরিয়া উঠিল ।।
অকস্মাৎ একদিন লক্ষী নারায়ণ।
ধরায় আসিল রথে করি আরোহন ।।
রথ হ’তে লক্ষীদেবী চাহিয়া দেখিল।
মাঠ ভরা তিলফল দেখিতে পাইল ।।
কি সুন্দর পুষ্পগুলি দোলে বায়ুভরে।
দেখিয়া লক্ষীর জাগে আনন্দ অন্তরে ।।
বলে লক্ষী রথ হেথা রাখ নারায়ণ।
শুনি বলে শ্রীমাধব কিবা প্রয়োজন ।।
লক্ষী বলে তিলফুল চয়ন করিব।
মম অনুরোধে প্রভু হেথা রথ রাখ ।।
নারায়ণ বলে লক্ষী উচিত না হয়।
গরীব ব্রাহ্মণ এর ক্ষেত্রস্বামী হয় ।।
বিশেষ প্রতিজ্ঞা সেই ব্রাহ্মণ করেছে।
যে তুলিবে তিলপুষ্প দাসী হবে পিছে ।।
পাচক ব্রাহ্মণী করি রাখিবে গৃহেতে।
এইরূপে বারবর্ষ থাকিবে গৃহেতে ।।
নারায়ণ বলে কিন্তু লক্ষী নাহি শোনে।
রথ রাখ বার বার বলে নারয়ানে ।।
লক্ষ্মীরে তখন ডাকি ব্রাহ্মণী বলিল।
আজ দশহরা সবে গঙ্গাস্নানে চল ।।
ছল করি লক্ষীদেবী বলে ব্রাহ্মণীরে।
সকলেই যাও গঙ্গাস্নান করিবারে।।
আমি যাহা দিই তাহা ধর যতনেতে।
লয়ে ইহা দিও সবে গঙ্গার পূজাতে ।।
পাঁচ কড়া কড়ি লক্ষী ব্রাহ্মণীরে দিল।
ব্রাহ্মণী লইয়া তাহা আঁচলে বাঁধিল ।।
ব্রাহ্মণী সবারে লয়ে করিল গমন।
সকলেই মা গঙ্গার করিল পূজন ।।
লক্ষী কথা ব্রাহ্মণীর মনে পড়ে গেল।
কড়ি দিয়া কি কিনিবে ভাবিতে লাগিল ।।
পাঁচ করি দিয়া কিছু পাওয়া নাহি যায়।
অগত্যা ব্রাহ্মণী তাহা জলে ছুঁড়ে দেয় ।।
নিজমূর্তি ধরি গঙ্গা জলেতে ভাসিল।
সেই পাঁচ কড়া গঙ্গা নিজ হস্তে নিল ।।
ব্রাহ্মণ ব্রাহ্মণী দেখি হইল বিস্ময়।
মনেতে বুঝিল কন্যা সামান্য তো নয় ।।
লক্ষী দেবী সুনিশ্চয় এসেছে ঘরে।
তাহাদের দুঃখ দূর করিবারে তরে ।।
বধূগণে ডাকি বলে ব্রাহ্মণ ব্রাহ্মণী।
শীঘ্র চল গৃহে ফিরে যাইব এখনি ।।
দেব নারায়ণ মনে বুঝিতে পারিল।
লক্ষীর দ্বাদশ বর্ষ এবে পূর্ন হইল ।।
পুষ্পরথ লয়ে ত্বরা দেব নারায়ণ।
গদাধর গৃহে আসি দিল দর্শন ।।
নারয়ানে দেখি লক্ষী আনন্দিত হইল।
প্রতিবেশীগণে ডাকি বলিতে লাগিল ।।
আমি লক্ষী ছিনু এই ব্রাহ্মণেরে ঘরে।
যাইতেছি এবে আমি বৈকুন্ঠ নগরে ।।
আমি যাহা বলি তাহা বলো গদাধরে।
কভু যেন কারও সনে দ্বন্দ্ব নাহি করে ।।
প্রাতঃকালে ছড়া ঝাঁট যতনেতে দিবে।
রক্ষ চুলে ময়লা বস্ত্রে কভু না থাকিবে ।।
সন্ধ্যাকালে প্রদীপ জ্বালি করিয়া যতন।
শুক্রবারে যেন করে লক্ষ্মীর পূজন ।।
ব্রাহ্মণের দুঃখ কষ্ট সব দূরে যাবে।
ধনৈশ্বর্যে গৃহ তার পরিপূর্ন হবে ।।
অতঃপর যাহা বলি শুন দিয়া মন।
ডালিম তলায় পোঁতা আছে বহু ধন ।।
ব্রাহ্মণেরে সেই ধন লইতে বলিবে।
রাজতুল্য তার ফলে গদাধর হবে ।।
শুদ্ধভাবে লক্ষী ঘট করিয়া স্থাপন।
শুক্রবারে সন্ধ্যাকালে করিবে পূজন ।।
অতঃপর লক্ষী মাতা প্রস্থান করিল।
গদাধর গৃহে আসি দেখিতে না পেল ।।
দ্বিজ কেঁদে বলে কোথা লক্ষী ঠাকুরানী।
একবার এসো দেখি চরণ দু’খানি ।।
এসো মাগো লক্ষী বলে কাঁদিছে সকলে।
ভাগ্যদোষে হারালাম গদাধর বলে ।।
ক্রন্দনের ধ্বনি শুনি প্রতিবেশীগণ।
গদাধর গৃহে সব আসিল তখন ।।
সবে বলে হে ব্রাহ্মণ কেঁদে কিবা ফল।
লক্ষী যাহা বলেছেন শুনহ সকল ।।
রুক্ষচুলে ময়লা বস্ত্রে কভু না থাকিবে।
গৃহমধ্যে লক্ষ্মীঘাট স্থাপন করিবে ।।
প্রতি শুক্রবারে সবে লক্ষীরে পুজিবে।
তার ফলে তোমাদের দুঃখ দূর হবে ।।
আরও যাহা বলেছেন শুনহে ব্রাহ্মণ।
ডালিম তলায় পোঁতা আছে বহুধন ।।
সেই ধন তুমি দ্বিজ তুলিয়া আনিবে।
রাজার সমান তুমি মহাধনী হবে ।।
শুনি তাহা গদাধর দ্রুতগতি যায়।
নানা রত্ন পায় দ্বিজ ডালিম তলায় ।।
লক্ষীরে স্মরণ করি তখন ব্রাহ্মণী।
গৃহমাঝে লক্ষী ঘট স্থাপিলেন তিনি ।।
অচলা হইয়া লক্ষী বাঁধ থাকে ঘরে।
লক্ষীর অপার লীলা কে বুঝিতে পারে ।।
দুঃখী গদাধর দ্বিজ রাজা সম হয়।
মৃত্যু অন্তে বৈকুন্ঠেতে গমন করয় ।।
লক্ষীপূজা চৈত্রমাসে যে জন করিবে ।
তার গৃহে ধনৈশ্বর্যে পরিপূর্ন হবে ।।
ভক্তিভরে ব্রতকথা হেল সমাপন।
ভক্তিভরে ডাক সবে লক্ষী নারায়ণ ।।
সুতরাং, আর অপেক্ষা না করে নিজের দেওয়া লিংক থেকে টি Download করুন।
DOWNLOAD: সত্যনারায়ণ পূজা পাঁচালী pdf
You can download the শ্রী শ্রী লক্ষ্মী দেবীর পাঁচালী PDF the link given below:
Report This: If you have any problem with this pdf such as broken link/copyright material please feel free to contact us.
Pingback: [pdf] মঙ্গলচন্ডী পূজা পদ্ধতি pdf | Mangal Chandi Puja Vidhi in Bengali